বিদ্যালয়টি বেরিপোটল গ্রামে অবস্থিত। যা টাংগাইল জেলার ধনবাড়ী উপজেলার পাইস্কা ইউনিয়নের ৫ নং ওয়ার্ডের অমত্মভূক্ত। বিদ্যালয়টি বৈরাল নদীর দারে অবস্থিত। এর উত্তরে বেরিপোটল, দক্ষিনে কয়ড়া, পূর্বে সেনবাড়ী, পশ্চিমে ভাতকুড়া গ্রাম। বিদ্যালয়টিতে ৫ টি পদ রয়েছে। কর্মরত শিক্ষক শিক্ষিকার সংখ্যা ০৫ জন। অধ্যয়নরত ছাত্র ছাত্রীর সংখ্যা ১৭৯ জন। বিদ্যালয়ে তিন কক্ষ বিশিষ্টি একটি মাত্র ভবন রয়েছে। ভবনের কক্ষসংখ্যা কম থাকায় শ্রেণী পাঠদানে জটিলতা সৃষ্টি হচ্ছে। একটি কক্ষ অফিস কক্ষ হিসেবে ব্যবহার করলে একটি শ্রেণীর পাঠদান কার্যক্রম চালাতে হয় সিঁড়ির কোটায় যেখানে স্থান সংকুলান হয়না। শিশু শ্রেণীর ক্লাশ চালাতে হয় মাঠে খোলা আকাশের নিচে। বিদ্যালয় ভবনের সামনে খোলা মাঠ রয়েছে। ভবনটির দক্ষিণ দিকে নতুন ভবন নির্মাণের জন্য যথেষ্ট জায়গা রয়েছে। বিদ্যালয়টির জন্য একটি নতুন ভবন নির্মাণ করা অত্যমত্ম জরুরী।
বিদ্যালয়টির প্রথম উদ্যেক্তা জনাব মরহুম হাবিবুর রহমান (এম.পি) বিদ্যালয়টি প্রথম অবস্থায় চালু করা হয় মক্তব হিসেবে।এবং পরবর্তীতে ১৯৩৭ সালে এটি বোর্ড স্কুল হিসেবে পরিচালিত হয় এবং ১৯৭৩ সালে বিদ্যালয়টি সরকারী করণ হয়। বিদ্যালয়টি প্রথম অবস্থায় জনাব হাবিবুর রহমান সাহেবের বাড়ীর সাথে ছিল। পরে ১৯৬৪-৬৫ সালে বর্তমান স্থানে স্থানামত্মরিত হয় এবং ভবন নির্মিত হয়, যে ভবনটি বর্তমানে নেই। পরবর্তীতে ১৯৯৯ সালে বর্তমান ভবনটি নির্মিত হয়। বিদ্যালয়ের জমিদান করেন জনাব মরহুম মোঃ হাবিবুর রহমান ও তার ছোট ভাই মরহুম মতিয়ার রহমান। মক্তব হিসেবে যখন বিদ্যালয়টি চালু করা হয় তখন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ছিলেন জনাব আনিছুর রহমান, গ্রামঃ থোড়াএবং তার সাথে সহকারী হিসেবে ছিলেন বাবু সোনারাম দত্ত, গ্রামঃ চালাষ। এরপর বোর্ড স্কুল অবস্থায় বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হিসেবে ছিলেন জনাব ফজলুর রহমান, গ্রামঃ ভাতকুড়া। তাঁর সাথে সহকারী হিসেবে ছিলেন জনাব ময়েজ উদ্দিন, গ্রাম কয়ড়া, এবং বাবু সোনা রাম দত্ত । পরবর্তীতে সোনারাম দত্তের স্থলে যোগদান করেন হবিবর রহমান, গ্রামঃ মুশুদ্দি। জাতীয় করণের পর প্রধান শিক্ষক হিসেবে যোগদান করেন জনাব মোঃ হাসমত আলী, গ্রামঃ বেরিপোটল। তাঁর সাথে সহকারী শিক্ষক হিসেবে ছিলেন বাবু অখিল চন্দ্র দেব, গ্রামঃ ধোপাখালী; জনাব আঃ গণি, গ্রামঃ বান্দ্রা।
পরবর্তীতে জনাব আঃ গণির স্থলে যোগদান করেন জনাব গোলাম মোহাম্মদ, গ্রামঃ বলিভদ্র। এরপর প্রধান শিক্ষক হিসেবে অত্র বিদ্যালয়ে যোগদান করেন জনাব মোঃ মনছুর রহমান, গ্রামঃ নরিল্যা। তাঁর সাথে সহকারী হিসেবে ছিলেন বাবু অখিল চন্দ্র দেব ও জনাব গোলাম মোহাম্মদ। এরপর প্রধান শিক্ষক হিসেবে যোগদান করেন জনাব সাবেহা সুলতানা, গ্রামঃ পাইস্কা। তাঁর সাথে সহকারী শিক্ষক হিসেবে ছিলেন জনাব গোলাম মোহাম্মদ ও জনাব মনোয়ারা খাতুন। এরপর প্রধান শিক্ষক হিসেবে যোগদান করেন জনাব আশরাফুল আলম, গ্রামঃ ইসপিনজারপুর। তাঁর সাথে সহকারী শিক্ষক হিসেবে ছিলেন জনাব গোলাম মোহাম্মদ ও মনোয়ারা খাতুন। এরপর সহকারী শিক্ষক জরাব গোলাম মোহাম্মদ এর স্থলে আসের সহকারী শিক্ষক জনাব সিরাজুল ইসলাম। এরপর প্রধান শিক্ষক হিসেবে যোগদান করেন জনাব হাসমত আলী, গ্রামঃ বীরতারা। তাঁর সাথে সহকারী শিক্ষক হিসেবে ছিলেন জনাব সিরাজুল ইসলাম ও মনোয়ারা খাতুন। এরপর প্রধান শিক্ষক হিসেব যোগদান করেন জনাব মোঃ রফিকুল ইসলাম , গ্রামঃ কয়া। তাঁর সাথে সহকারী শিক্ষক হিসেবে ছিলেন জনাব সিরাজুল ইসলাম ও জনাব মনোয়ারা খাতুন। এরপর সিরাজুল ইসলামের ন্থলে আসেন জনাব রায়হানা বেগম। এরপর সহকারী শিক্ষক জনাব মনোয়ারা খাতুন এর স্থলে আসেন জনাব হামিদুর রহমান। পরবর্তীতে বিদ্যালয়টি তিন পোষ্ট থেকে চার পোষ্ট করা হলে উক্ত পদে যোগদান করেন জনাব আবু হেনা মোসত্মফা জামান । এরপর জনাব রায়হানা বেগম এর স্থলে যোগদান করেন জনাব মুহাম্মদ মাসুদ পারভেজ। এরপর আরও একটি নতুন পদ সৃষ্টি হলে উক্ত পদে যোগদান করেন নবনিয়োগপ্রাপ্ত জনাব আফরোজা সুলতানা। পরবর্তীতে জনাব হামদুর রহমান অবসরে গেলে উক্ত পদে যোগদান করেন জনাব মনোয়ারা খাতুন এবং জনাব আফরোজা সুলতানার ইসত্মফাজনিত শূন্য পদে যোগদান করেন জনাব মুহাম্মদ হাফিজ আল মুনছুর খান। এরপর প্রধান শিক্ষক হিসেবে যোগদান করেন জনাব সম্পা মোদক, গ্রামঃ ধনবাড়ী বাজার। তার সাথে বর্তমান পর্যমত্ম সহকারী শিক্ষক হিসেবে কর্মরত আছেন জনাব মনোয়ারা খাতুন, জনাব আবু হেনা মোসত্মফা জামান, জনাব হাফিজ আল মুনছুর খান, ও জনাব মুহাম্মদ মাসুদ পারভেজ।
ক্রমিক নং | নাম | পদবী | ঠিকানা |
০১ | মোঃ আবু বকর সিদ্দিক | সভাপতি | বেরিপোটল |
০২ | মোঃ আসাদুজ্জামান জুয়েল | সহঃ সভাপতি | বেরিপোটল |
০৩ | মোঃ মজনু আকন্দ | সদস্য | কয়ড়া |
০৪ | দিপ্তী রানী সূত্রধর | সদস্য | সেনবাড়ী |
০৫ | মোছাঃ শিরিনা বেগম | সদস্য | কয়ড়া |
০৬ | সন্ধ্যা রানী পাল | সদস্য | সেনবাড়ী |
০৭ | মোছাঃ সুফিয়া বেগম | সদস্য (উচ্চ বিঃ প্রঃ) | ভাতকুড়া |
০৮ | মোঃ সারোয়ার জোয়ারদার | সদস্য | ভাতকুড়া |
০৯ | মোঃ ফজলুর রহমান | সদস্য | কয়ড়া |
১০ | মোছাঃ জয়ভানু বেগম | সদস্য | বেরিপোটল |
১১ | আবু হেনা মোসত্মফা জামান | সদস্য (শিঃ প্রাঃ) | কলেজপাড়া |
১২ | সম্পা মোদক | সদস্য সচিব | ধনবাড়ী |
সাল | অংশগ্রহণকারী | কৃতকার্য | হার |
২০০৮ | ২২ | ১৯ | ৮৬% |
২০০৯ | ২১ | ১৪ | ৬৭% |
২০১০ | ৩৪ | ২৯ | ৮৫% |
২০১১ | ৩০ | ৩০ | ১০০% |
২০১২ | ২৪ | ২৪ | ১০০% |
শ্রেণী | মোট ছাত্র ছাত্রীরসংখ্যা | মোট সুবিধাভোগীর সংখ্যা | কার্ডের প্রকার | ||||||
বালক | বালিকা | মোট | বালক | বালিকা | মোট | একক | যৌথ | মোট | |
১ম | ৩৩ | ২১ | ৫৪ | ০৩ | ০৬ | ০৯ | ০৭ | ০১ | ০৮ |
২য় | ১৩ | ১৪ | ২৭ | ০৭ | ০৬ | ১৩ | ১৩ | - | ১৩ |
৩য় | ১২ | ১৩ | ২০ | ০৯ | ০৭ | ১৬ | ১৬ | - | ১৬ |
৪র্থ | ১৪ | ১৬ | ৩০ | ১০ | ০৯ | ১৯ | ১৯ | - | ১৯ |
৫ম | ১০ | ১২ | ২২ | ১০ | ১২ | ২২ | ২২ | - | ২২ |
মোট | ৮২ | ৭৬ | ১৫৮ | ৩৯ | ৪০ | ৭৯ | ৭৭ | ০১ | ৭৮ |
উপস্থিতি বেড়েছে, ভর্তি বেড়েছে, অভিভাবকের শিক্ষার প্রতি আগ্রহ বেড়েছে,
শিক্ষার মান বেড়েছে, ঝরে পড়া রোধ হয়েছে।
বিদ্যালয় ক্যাচমেন্ট এলাকার কোন শিশু ভর্তি বহির্ভত থাকবেনা, লেখাপড়ান মান উন্নয়ন ও ভাল ফলাফল অর্জন, বিদ্যালয়ের পারিপার্শিক পরিবেশের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করা।
বেরিপোটল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, গ্রাম- বেরিপোটল, ডাকঘর- ভাতকুড়া, ধনবাড়ী, টাংগাইল।
শ্রেণি | ক্রমিক | নাম |
২য় | ০১ | অপর্ণা রাণী পাল |
| ০২ | রাবেয়া ফারজানা |
| ০৩ | তানজিলা ইসলাম |
৩য় | ০১ | প্রাপ্তি রাণী পাল |
| ০২ | সৌরভ কুমার পাল |
| ০৩ | ফারিহা আক্তার |
৪র্থ | ০১ | হান্নান পলাশ |
| ০২ | আনন্দ |
| ০৩ | বৈশাখী |
৫ম | ০১ | মোছাঃ রোকসান খাতুন |
| ০২ | মোছাঃ ঈশিতা আক্তার |
| ০৩ | মোছাঃ সেবা আআক্তার |
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস