দরিচন্দবাড়ী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়টি ঢাকা বিভাগের টাঙ্গাইল জেলার ধনবাড়ী উপজেলার পাইস্কা ইউনিয়নের দরিচন্দবাড়ী গ্রামে অবস্থিত। বিদ্যালয়ের দÿÿন পাশ দিয়ে ধনবাড়ী-সরিষাবাড়ী পাকা রাসত্মাটি চলে গেছে। রাসত্মার পাশে দুটি অটো রাইচ মিল অবস্থিত। মিলের সাথে একটি ছোট বাজার আছে। পশ্চিম দিকে একটি মসজিদ আছে। পূর্ব দিকে গ্রামের অংশ এবং উত্তর দিকে বাদুরিয়া গ্রাম অবস্থিত। বিদ্যালয়টি একটি মনোরম পরিবেশে অবস্থিত। ৩টি ভবনের মধ্যে ২টি পাকা ও একটি আধা পাকা। বিদ্যালয়ের সম্মূখে একটি খেলার মাঠ আছে। মাঠের পশ্চিম পাশে সীমানা প্রাচীর আছে। মোট ৮টি কÿÿর মধ্যে ৭টি শ্রেণী কÿ ও একটি অফিস কÿ হিসাবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। শিÿক সংখ্যা ৭ জন। মোট ছাত্রছাত্রীর সংখ্যা ২৫৮ জন। শিশু শ্রেণি হতে পঞ্চম শ্রেণি পর্যমত্ম ক্লাস হয়। সকাল ৯.৩০ থেকে ৪.১৫ পর্যমত্ম পাঠদান চলে। বিদ্যালয়ের ফলাফল সমেত্মাষ জনক। প্রতি বছরই বিধ্যালয় থেকে বৃত্তি পেয়ে থাকে। এক কথায় বিদ্যালয়টি একটি আদর্শ বিদ্যালয়।
দরিচন্দবাড়ী সরকারিপ্রাথমিক বিদ্যালয়টি ১৯৩৮ সালে স্থাপিত হয়। বিদ্যালয়টি বর্তমানে দরিচন্দবাড়ী গ্রামে অবস্থিত। কিন্তু এটা প্রথম অবস্থায় পার্শ্ববর্তী গ্রাম প্যারিআটার আমতলায় অস্থায়ী ভাবে হয়। সেখানে কয়েক বছর থাকার পর দরিচন্দবাড়ী গ্রামের বাসিন্দা মরহুম হোসেন আলী ৩০ শতাংশ এবং মরহুম আলীমুদ্দিন মিয়া ২০ শতাংশ জমি বিদ্যালয়ের জন্য দান করেন। প্রথমে মরহুম হোসেন আলী এবং মরহুম আলীমুদ্দিন মিয়া একটি টিনসেটের দো’চালা, পাঠকাঠির বেড়ার ঘর তুলে পাঠ দানের ব্যবস্থা করে দেন। পরে সেখানে মরহুম জয়েন তালুকদারের সহায়তায় টিনের ঘর হয়। স্থানীয় গণ্য মান্য ব্যাক্তি বর্গের উদ্যোগে এবং তৎকালীন প্রেসিডেন্ট (ইউপি চেয়ারম্যান) জনাব বাহার উদ্দিন প্রামানিক সাহেবের সহযোগীতায় এবং ময়মনসিংহ জেলা বোর্ডের অধীনে স্কুলের কার্যক্রম শুরম্ন হয়। সে সময় বিদ্যালয়ের প্রধান শিÿক ছিলেন পঞ্চাশী নিবাসি জনাব হাবিল উদ্দিন। সহকারি শিÿক ছিলেন কাজী আশরাফ আলীও জনাব হাতেম আলী। ১৯৬৮ সালে প্রধান শিÿক হিসাবে যোগদেন জনাব আমীর হোসেন এবং সহকারী শিÿক ছিলেন জনাব আবুল হোসেন ভারারী ও আবুল হাশেম। ১৯৭৩ সালে বিদ্যালয়টি জাতীয়করণকরা হয়। তার পর থেকে এলাকার সচেতন ব্যাক্তি বর্গেরসহযোগীতায় এবং তৎকালীন কর্মকর্তা গণের দিক নির্দেশনায় বিদ্যালয়টি সামনের দিকে এগিয়ে যায়।
|
ক্রমিক নং | নাম | উপাধি | ক্যাটাগরি |
০১ | মোঃ আঃ ছামাদ | সভাপতি | জমিদাতা |
০২ | কোহিনুর আক্তার | সহ-সভাপতি | বিদ্যোৎসাহী মহিলা |
০৩ | মোঃ আজাহার আলী | সদস্য | বিদ্যোৎসাহী পুরম্নষ |
০৪ | মোঃ হাবিব উদ্দিন | সদস্য | মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিÿক |
০৫ | মোঃ আঃ মান্নান | সদস্য | অভিভাবক পুরম্নষ |
০৬ | মোঃ গোলাম মোসত্মফা | সদস্য | অভিভাবক পুরম্নষ |
০৭ | মোছাঃ জোবেদা বেগম | সদস্য | অভিভাবক মহিলা |
০৮ | মোছাঃ আমিনা আক্তার রিনা | সদস্য | অভিভাবক মহিলা |
০৯ | মোছাঃ ফরিদা বেগম | সদস্য | মেধাবী অভিভাবক |
১০ | মোঃ আনোয়ার হোসেন | সদস্য | ইউপি সদস্য |
১১ | রাবেয়া খাতুন | সদস্য | শিÿক প্রতিনিধি |
১২ | চন্দনা রানী বর্দ্ধন | সদস্য সচিব | বিদ্যালয়ের প্রধান শিÿক |
সন | ডি আর ভুক্ত ছাত্রছাত্রী | অংশ গ্রহনকারী | উর্ত্তীনের সংখ্যা | উর্ত্তীনের হার |
মোট | মোট | মোট | মোট | |
২০০৮ | ৩৯ | ৩৮ | ৩৮ | ১০০% |
২০০৯ | ৪৯ | ৪৯ | ৪৮ | ৯৮% |
২০১০ | ৪৯ | ৪৯ | ৪৯ | ১০০% |
২০১১ | ৩৮ | ৩৮ | ৩৮ | ১০০% |
২০১২ | ৪৭ | ৪৬ | ৪৬ | ১০০% |
শ্রেণী | মোট ছাত্র/ ছাত্রী | সুবিধাভোগী | কার্ডের সংখ্যা | মমত্মব্য | ||||
মোট | বালিকা | মোট | বালিকা | একক | যৌথ | মোট | ||
প্রথম | ৫০ | ২১ | ১৯ | ৬ | ১৯ | - | ১৯ |
|
দ্বিতীয় | ৪২ | ২৪ | ২৩ | ১৪ | ২৩ | ১ | ২৪ |
|
তৃতীয় | ৫৫ | ৩১ | ২৭ | ১৫ | ২৭ | - | ২৭ |
|
চতুর্থ | ৫৪ | ২৮ | ২৭ | ১৬ | ২৭ | - | ২৭ |
|
পঞ্চম | ৪৭ | ৩৩ | ২৬ | ১৭ | ২৬ | - | ২৬ |
|
সর্বমোট | ২৪৮ | ১৩৭ | ১২২ | ৬৮ | ১২২ | ১ | ১২৩ |
|
বিদ্যালয়ে শিÿার্থীদের মাঝে উপবৃত্তি প্রদানের ফলে শতভাগ ভর্তি নিশ্চিত। ঝরে পরার সংখ্যা রোধ পেয়েছে। বিদ্যালয়ে উপস্থিতির সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে। শিÿার্থীদের লেখাপড়ার আগ্রহ বৃদ্ধি পেয়েছে। সমাপনী পরীÿায় শতভাগ পাশ।
লেখাপড়ার গুণগতমান বৃদ্ধি, শতভাগ ভর্তি ও পাস নিশ্চিতকরণ এবং বিদ্যালয়টিকে একটি শিশুবান্ধব বিদ্যালয়ে রূপামত্মর।
দরিচন্দবাড়ী সরকারিপ্রাথমিক বিদ্যালয়
ডাকঘরঃ ভাতকুড়া
পোস্ট কোডঃ ১৯৯৭
উপজেলাঃ ধনবাড়ী, জেলাঃ টাঙ্গাইল।
শ্রেণি | ক্রমিক নং | শিÿার্থীর নাম |
দ্বিতীয়
| ১ | মোঃ সবুজ হোসেন |
২ | সাবিনা ইয়াসমিন | |
৩ | শরিফা খাতুন | |
তৃতীয় | ১ | মোছাঃ রিপা আক্তার |
২ | মোছাঃ আশা খাতুন | |
৩ | রিজভী উল আলম | |
চতুর্থ | ১ | মোছাঃ রূপালী আক্তার |
২ | আঃ কাদের কদর | |
৩ | শাকিব হোসেন | |
পঞ্চম | ১ | মোঃ ইয়াসির আরাফাত রাজু |
২ | মোঃ শাওন আহমেদ | |
৩ | মোছাঃ বিথি আক্তার |
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস